নতুন চালু হওয়া এ পণ্য বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উন্নতমানের সেবা দিবে এবং ডিজিটাল রূপান্তরের নতুন ভিত্তি হিসেবে পুরোপুরি ওয়্যারলেস এলাকা স্থাপনের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে।
হুয়াওয়ের এয়ারইঞ্জিন ওয়াইফাই-৬ সিরিজের পণ্যগুলোতে রয়েছে ডুয়াল ব্যান্ড স্মার্ট অ্যান্টেনা, লসলেস রোমিং এবং ডাইনামিক টার্বোর (এক ধরনের বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অ্যাপ্লিকেশন অ্যাকসেলারেশন প্রযুক্তি) মতো প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন। নতুন মডেলগুলোর মধ্যে ফ্ল্যাগশিপ এয়ারইঞ্জিন ওয়াইফাই-৬ ৮৭৬০ সিরিজের ১৬ স্পেশিয়াল স্ট্রিম দিবে প্রতি সেকেন্ডে ১০ গিগাবাইট ও তার চেয়ে বেশি স্পিড।
নতুন অবকাঠামো নির্মাণকে ত্বরাণ্বিত করছে ফাইভ-জি, আইওটি এবং এআই- এর মতো নতুন ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং এ নতুন অবকাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে ডাটা সেন্টার ভার্চুয়ালাইজেশনের যুগ থেকে ইন্টেলিজেন্স যুগে যাওয়ার যাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে ইন্টেলিজেন্স যুগের জন্য সর্বাধুনিক ক্লাউডফেব্রিক সল্যুশন নিয়ে আসার কথাও জানিয়েছে হুয়াওয়ে।
ফ্ল্যাগশিপ ক্লাউডইঞ্জিন সুইচ (এআই চিপ সংযুক্ত এবং ৪০০জিই পোর্ট ডেনসিটির সর্বোচ্চ সক্ষমতা বিশিষ্ট) রয়েছে), উদ্ভাবনী আইলসলেস অ্যালগরিদম এবং আইমাস্টার এনসিই-ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট ও কন্ট্রোল সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে এ ক্লাউডফেব্রিক সল্যুশন। হুয়াওয়ের ক্লাউডফেব্রিকের মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজেই ইন্টেলিজেন্স যুগের শীর্ষস্থানীয় মানের ডাটা সেন্টার তৈরি করতে পারবে, যা হবে পরবর্তী প্রজন্মের আল্ট্রা-ব্রডব্যান্ড, লসলেস এবং বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ডাটা সেন্টার নেটওয়ার্ক।
এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলকে বিবেচনায় নিয়ে গত ৩০ এপ্রিল ‘রিথিঙ্ক আইপি, বিল্ডিং দ্য ইঞ্জিন ফর ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন’ প্রতিপাদ্যে হুয়াওয়ে এর অনলাইন আইপি ক্লাব কার্নিভাল আয়োজন করে। এ কার্নিভালে সরকার, আর্থিক খাত, জ্বালানি খাত, পরিবহন খাত, স্বাস্থ্যসেবা খাত এবং শিক্ষাখাতের এন্টারপ্রাইজ ক্রেতা ও অংশীদারদের মধ্যে ২৫ হাজারের বেশি প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।